সুতোর সেতার , মূলত উপলব্ধির কথা । সমাজ, রাজনীতি, প্রেম বা আধ্যাত্মিকতা — যে কথাই বলা হোক না কেন তা জীবন থেকেই উঠে আসে।
মীরাবাঈকে হ্যারিকেনের কাচের জামায় অশ্রু খরচ করতে নিষেধ করা হয়েছে । একুশে আইনের দেশে আইনস্টাইন স্পর্শ করে বলা হয়েছে ‘ স্টাইনের আগে পারলে আইন বসান ‘। উৎসুক মানুষের গ্যালিলিওগিরিকে এক্স দিয়ে গুণ করে ওয়াই দিয়ে ভাগ করা হয়েছে । অঙ্কের ক্লাসে দেখানো হয়েছে হাইড্রোজেন আর অক্সিজেনের বিয়োগফল অশ্রু । যে ‘ ব্লেডময়তা’ আমাদের প্রত্যহ ফালি ফালি করে চলেছে কবি তাকে দিয়েছেন কিছুটা রাজমিস্ত্রিরিত্ব । বেহশত ছেড়ে চলে যাচ্ছে একটি কচ্ছপ । সে জানে যেতে সময় লাগবে । তবু না-ফেরা-উড়োজাহাজের পাশের সিটটিতে কাউকে না নিয়ে চলে যাচ্ছে মুশাফির ।
পঙক্তি পার হলেই বদলে যাবে দৃশ্য । দৃশ্য পার হতে হতে কিছু দৃশ্য থেকে যাবে চার ফর্মার শেষেও ।